দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে আফ্রিকান জায়ান্ট সেনেগালের বিপক্ষে হেন্ডারসনের ও হ্যারি কেইনের গোলে প্রথমার্ধে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় ইংল্যান্ড। সেনেগালের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো লড়াইয়ে নেমে শুরু থেকেই দারুণ চাপ সৃষ্টি করে খেলতে থাকে ইংল্যান্ড। তবে ম্যাচের প্রথম সুযোগটা পেয়েছিল সেনেগালই। ২৩ মিনিটে ইংলিশ ডি-বক্সের ভেতর থেকে ইসমাইল সারের শট গোলবারের ওপর দিয়ে চলে যায়।
২০০২ ও ২০০৬ বিশ্বকাপে টানা কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল ইংল্যান্ড। আবারও সেই ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে সেনেগালের বিপক্ষে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে সাউথগেটের দল। যার ফলও তারা পেয়ে যায় ৩৮ মিনিটে। এর আগে ৩১ মিনিটে পিকফোর্ড ও ইসমাইল সার মুখোমুখি হলে সারের শট রুখে দেন পিকফোর্ড।
৩৮ মিনিটে ঠিকই গোল পায় ইংলিশরা। দারুণ এক কাউন্টার অ্যাটাক থেকে বেলিংহ্যামের বাড়ানো বল থেকে গোল করে দলকে ১-০ ব্যবধানের লিড এনে দেন লিভারপুলের অধিনায়ক হেন্ডারসন। ৪৩ মিনিটে আবারও গোলের সুযোগ পেয়েছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু লুক শর শট দারুণভাবে রুখে দেন সেনেগালের চেলসি গোলরক্ষক মেন্ডি। চাপ সৃষ্টি অব্যাহত রেখে বিরতির আগে আবারও লিড পেয়ে যায় ইংল্যান্ড। ফিল ফোডেনের দারুণ ক্রসে এবার দলের হয়ে স্কোরশিটে নাম লেখান অধিনায়ক হ্যারি কেইন। ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় ইংল্যান্ড।
নয়াশতাব্দী/এফআই
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ