প্রথম গোলের পর যেন আরও খিপ্র হয়ে ওঠে জার্মানি। এর আগে ছিল কিছুটা সাদামাটা। স্কোরার গুন্ডোগান আবারও আক্রমণ করেছিলেন, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন। অভিষেক হওয়া মুশিওয়ালা খেলেন দুর্দান্ত। বিরতিতে যাওয়ার কয়েক সেকেন্ড আগেও গোল পায় জার্মানি। তবে অফসাইডে বাতিল হয় সেটি। ৩২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গুন্ডোগানের গোলে লিড নিয়ে বিরতিতে জার্মানি।
পেনাল্টি থেকে জার্মানির প্রথম গোল
পেনাল্টি থেকে এগিয়ে গেলো জার্মানি। ১-০ গোলে এগিয়ে সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। ৩১ মিনিটে জাপানি গোলরক্ষক গন্ডা ফাউল করে বসেন বল বাঁচাতে গিয়ে। শাস্তি স্বরূপ পেনাল্টি পায় জার্মানি। এর আগে বার কয়েক আক্রমণ করেও গোলের দেখা পাননি গুন্ডোগান। এবার আর মিস হয়নি। বাম দিকে নিখুঁত শটে পরাস্ত করেন জাপানি গোলরক্ষককে।
তিনবার ব্যর্থ গুন্ডোগান
২৬, ২৮ ও ২৯ মিনিটে গোলের চেষ্টা করেছিলেন গুন্ডোগান। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন তিনবারই।
জশুয়া খিমিচের শট ধরে ফেললেন গোলরক্ষক
২০ মিনিটের মাথায় বক্সের বাইরে থেকে জশুয়া খিমিচের নেওয়া শট ধরে ফেলেন জাপানের গোলরক্ষক।
অল্পের জন্য গোল পেলেন না রুদিগার
১৭ মিনিটে কর্নার পায় জার্মানি। কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে হেড নেন রুদিগার। তার নেওয়া হেড পোস্টের সামান্য পাশ দিয়ে বাইরে চলে যায়।
প্রথম কর্নার পেল জাপান
ম্যাচের পঞ্চম মিনিটে প্রথম কর্নার পায় জাপান। জার্মানির ইলকে গুনদোগান জাপানকে কর্নার উপহার দেন।
এর আগে জাপান ও জার্মানি দুইবার প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। তার মধ্যে ২০০৪ সালে প্রথম দেখায় জাপান ৩-০ গোলে হেরেছিল। আর ২০০৬ সালে ২-২ গোলে ড্র করেছিল।
জার্মানির একাদশ: ম্যানুয়েল নয়্যার, নিকো স্লোটারবেক, আন্তোনিও রুদিগার, ডেভিড রাউম, নিকলাস সুলে, থমাস মুলার, ইলকে গুন্দোগান, জোশুয়া খিমিচ, কাই হাভার্টজ, জামাল মুসিয়ালা ও সার্জি সার্জ জিনাব্রি।
জাপানের একাদশ: শুইচি গোন্দা, মায়া ইয়োশিদা, কৌ ইতাকুরা, ইয়োতো নাগাতোমো, হিরোকি সাকাই, দাইচি কামাদা, আয়ো তানাকা, ওয়াতারু এন্দো, দাইজেন মায়েদা, তাকেফুসা কুবো ও জুনইয়া ইতো।
নয়াশতাব্দী/এমএস
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ