এ পর্যন্ত বিশ্বকাপ আয়োজিত দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে আয়োজক হবার স্বত্ব লাভ করেছে কাতার। সাড়ে ১১ হাজার বর্গ কিলোমিটারের দেশটিতে মাত্র ২.৯ মিলিয়ন জনগন বাস করে।
এমনকি বিশ্বকাপের ভেন্যু আটটি স্টেডিয়ামই রাজধানী দোহার মাত্র ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত। গ্রুপ পর্বে বেশীরভাগ দিনই চারটি করে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এসব স্টেডিয়ামে।
তাছাড়া, বিশ্বকাপ উপলক্ষে স্টেডিয়াম সংস্কার, বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মান করতে কাতার খরচ করেছে ২০০ বিলিয়ন ডলার। ফুটবল বিশ্বকাপে আগের ২১ আসরে এখন পর্যন্ত এর ধারেকাছেও অর্থ খরচ হয়নি। তাই এই বিশ্বকাপকে বলা হচ্ছে সবথেকে ব্যয়বহুল বিশ্বকাপ।
সর্বশেষে ২০১৮ বিশ্বকাপে স্টেডিয়াম সংস্কার, বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মান করতে রাশিয়ার খরচ হয়েছিল ১০ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার।
ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ আয়োজনে টুর্নামেন্টের আবহ বিবেচনা করে টুর্নামেন্ট শুরু হবার পর প্রতিদিনই রাস্তায় যানজটের বিষয়টি এখন কাতারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। যদিও বিশ্বকাপ চলাকালীন কাতারের সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। যানজট এড়াতে গ্রুপ পর্বের ম্যাচ চলাকালীন অফিসের সময়সূচীও কমিয়ে আনা হয়েছে।
নয়াশতাব্দী/এমএস
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ