স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে অতীতেও সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ প্রেক্ষাপটে এবারো সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে, এমন আশঙ্কার বিষয়টি বহুদিন ধরেই আলোচনায় ছিল। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকাই সবার আগে আলোচনায় আসে।
ঝুঁকিপূর্ণ ও সংঘাতপ্রবণ ইউনিয়ন পরিষদগুলো চিহ্নিত করে সেসব জায়গায় বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হলে নির্বাচন সহিংসতামুক্ত রাখা সম্ভব হতো বলে অনেকেই মনে করেন। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংস ঘটনা বেড়েই চলেছে। বারবার রক্তাক্ত হচ্ছে নির্বাচনের মাঠ।
ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে বহু সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে এত মানুষের মৃত্যু হবে, এটা ছিল জনগণের কল্পনার বাইরে।
ইতোমধ্যে অনেকেই বলেছেন, এসব ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের আরো জোরালো ভূমিকা পালন করা উচিত। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলসহ নেতাকর্মীদেরও আরো জোরালো ভূমিকা পালন করা জরুরি। সংশ্লিষ্ট সবাই দায়িত্বশীল না হলে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের বিষয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। এ বিষয়ে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা তখনই পূরণ হতে পারে, যখন রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচনের অন্যান্য অংশীজন স্ব স্ব দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবে।
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ