লক্ষ করা যাচ্ছে, ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘাত-সংঘর্ষ চলছে। অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে সংঘাত-সংঘর্ষ খুব সাধারণ ঘটনা। অতীতের এই ধারাবাহিকতায় এবারো সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা আরো ব্যাপকতা লাভ করতে পারে। দুঃখজনক হলো, ইউপি নির্বাচনে সংঘাত-সংঘর্ষ রোধ করতে নির্বাচন কমিশনকে তেমন ভূমিকা নিতে দেখা যাচ্ছে না। শুধু নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করলেই হবে না, কোনো জায়গায় সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলে আইন অনুযায়ী তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ঝুঁকিপূর্ণ ও সংঘাতপ্রবণ ইউনিয়ন পরিষদগুলো চিহ্নিত করে সেসব জায়গায় নিতে হবে বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। ইসিকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকদেরও নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। আমরা সব নির্বাচন সহিংসতামুক্ত দেখতে চাই। স্থানীয় সরকার থেকে শুরু করে জাতীয় নির্বাচন প্রতিটিতেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্বও অপরিসীম।
এম এ হক
মিরপুর, ঢাকামন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ