ঢাকা, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

অমর একুশে বইমেলা, মঙ্গলবার নিভে যাবে আলো

প্রকাশনার সময়: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২১:৩৫
ফাইল ছবি

ঘুরে ঘুরে নিজের হাতে বানানো বাঁশি বিক্রি করছিলেন কুষ্টিয়ার আলী হোসেন। হাসিমুখ, উজ্জ্বল চোখের দ্যুতি। কিন্তু বাঁশিতে অন্য সুর, অন্য কথা। বইপ্রিয় মানুুষের হৈ-হুল্লোড় আর স্রোত উপেক্ষা করে সে সুর কেবলই ব্যথিত করে তুলছিল মেলা প্রাঙ্গণ। কারণ বাঁশি থেকে ভেসে আসা সুর বলে দিচ্ছিল- সময় শেষ, এখন সবার ফেরার পালা। ফুরিয়ে এসেছে বইপ্রিয় মানুষের প্রাণের উৎসব অমর একুশে বইমেলার আয়ু। আটাশ দিনের মেলার শেষ দিন ২৮ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার)। শেষ মিলন উৎসবও। কেবল পেছনে পড়ে থাকবে নতুন বইয়ের ম-ম গন্ধ, প্রিয় লেখককে দেখে আনন্দাপ্লুত কিশোরীর চোখের জল আর ঝরে পড়া মেহগনির পাতা।

লেখক, প্রকাশক, পাঠক আর গ্রন্থানুরাগীদের মাসব্যাপী এ মিলনমেলা ভাঙবে মঙ্গলবার রাতেই। তারপরই অপেক্ষার পালা শুরু আরেক ফেব্রুয়ারির। মঙ্গলবার রাত ৯ টার পর মেলার সব বাতি নিভিয়ে দেবে বাংলা একাডেমি, এর সঙ্গে সঙ্গেই সমাপ্তি ঘটবে এবারের মেলার। শেষ দিনেও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লেখক-পাঠক, প্রকাশক, শিল্পী-সাহিত্যিক আর গণমাধ্যমকর্মীদের পদচারণায় থাকবে মুখর। বুধবার থেকে সর্বত্র বিরাজ করবে সুনসান নীরবতা।

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) মেলা শেষের আগের দিন ছিল বই কেনার মহোৎসব। এদিন মেলার দুই অংশজুড়ে ছিল লোকে লোকারণ্য। সবার হাতেই ছিল গাদা গাদা বই। সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে.এম. খালিদ এমপি'র ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রদত্ত বক্তৃতাগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা নিয়ে ‘নির্বাচিত বক্তৃতামঞ্জরি’ শীর্ষক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটি সম্পাদনা করেছেন প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব (উপসচিব) মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (সিনিয়র তথ্য অফিসার) ফয়সল হাসান। বইটি প্রকাশ করেছে পলল প্রকাশনী।

বাংলা একাডেমির জনসংযোগ উপবিভাগের দেয়া তথ্য মতে সোমবার নতুন

বই প্রকাশ হয়েছে ১৫৮টি। ভাষাচিত্র থেকে প্রকাশ হয়েছে কবি শাহেদ কায়েসের কবিতার বই ‘স্বনির্বাচিত কবিতা’। কথা প্রকাশ এনেছে নাসির আলী মামুন সম্পাদিত ‘এসএম সুলতান জীবন দর্শন ও শিল্প’, আগামী প্রকাশনী এনেছে সাইমন জাকারিয়ার ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন তথ্য নতুন পর্যবেক্ষণ’, বাহালুল মজনুর ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’, জোনাকি প্রকাশনী এনেছে শামসুজ্জামান শামস-এর ‘পেলে ম্যারাডোনা ফুটবলের দুই সম্রাট’, অন্যপ্রকাশ এনেছে চিকিৎসক মামুন আল-মাহতাব স্বপ্নীলের ‘বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব এবং রাজনীতির এই সময়’, ঐতিহ্য এনেছে আল মাহমুদের ‘তোমাদের জন্য বই’, পাঠক সমাবেশ এনেছে ফয়জুল লতিফ চৌধুরীর ‘কার্ল মাক্সের সমাধিতে হুমায়ূন আহমেদ’, সময় প্রকাশনী এনেছে হাবিল উদ্দিনের ‘সে কথা জানিবে না কেউ’, সুমির শারমিনের ‘কিশোর চোখে যুদ্ধ শেষে যুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন’, স্বরলিপি এনেছে মঞ্জু খন্দকারের ‘অতঃপর জীবন যেমন’।

এদিন, আট বছর পর প্রকাশিত হলো তরুণ কথাশিল্পী, কবি ও সাংবাদিক রাসেল মাহমুদের নতুন বই। দীর্ঘ বিরতির পর তিনি ফিরেছেন সাহিত্য ও প্রকাশনার মূলমঞ্চে। একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে তার পঞ্চম বই ‘কয়েকছত্র কান্নার গল্প’।

এ প্রসঙ্গে রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘আমার জীবনের প্রথম বইটি ছিল ছোটগল্পের। প্রায় ১৪ বছর বিরতির পর দ্বিতীয় ছোটগল্পের বই বের হল। এর মাঝে বেরিয়েছে দুটি কাব্যগ্রন্থ ও একটি উপন্যাস। সাংবাদিকতা করি বলে লেখালেখি চালিয়ে যেতে হয়েছে। কিন্তু গল্প-কবিতা থেকে গত আট বছর বিরতি নিয়েছিলাম। বিচ্ছিন্নভাবে গল্প কবিতা লিখেছি। এখন থেকে সেটা নিয়মিত চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে।’ তরুণ লেখকদের নানা সংকট প্রসঙ্গে রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘তরুণ লেখকরা বাংলাদেশে যেভাবে সংগ্রাম করেও বঞ্চিত হয়, এ রকম বোধহয় পৃথিবীর আর কোথাও ঘটে না। লেখালেখি বা কবিতাচর্চা করে রুটি-রুজির ব্যবস্থা করা যায় না এখানে। এ কারণে যারা লেখালেখিকে ক্যারিয়ার করতে চান, তারা সেটা পেরে ওঠেন না। তাদের অন্য একটি পেশায় নিয়োজিত থাকতে হয়, পাশাপাশি সাহিত্যচর্চা করতে হয়। চাকরির পাশাপাশি সাহিত্যচর্চা করা যায় না। এ কারণেই কথাসাহিত্যিক জাকির তালুকদার ডাক্তারি করেননি। পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করা গেলে লেখালেখি করেও রুটি-রুজির ব্যবস্থা করা সম্ভব হতো। আমাদের দেশে গত ৫০ বছরেও সৃজনশীল সাহিত্যকে পেশাদার করা গেল না।’

সর্বশেষ ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয় রাসেল মাহমুদের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘ইনবক্স ভরে গেছে বকুলের ঘ্রাণে’। ব্যাপক পাঠকপ্রিয় হয় এ বই। এ বছর তার পঞ্চম বই ‘কয়েকছত্র কান্নার গল্প’ প্রকাশ করেছে পলল প্রকাশনী। দশজন নারীর ব্যক্তিগত জীবন কাহিনিকে গল্পে রূপ দেয়া হয়েছে বইতে। বইমেলায় পলল প্রকাশনীর স্টল ছাড়াও বইটি পাওয়া যাবে অনলাইনে।

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বইমেলার মূলমঞ্চে ছিল ‘বিশ্ববাঙালির সাহিত্য’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আলম খোরশেদ। আলোচক ছিলেন এএফএম হায়াতুল্লাহ, আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং জসিম মল্লিক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। প্রাবন্ধিক বলেন, ‘বিশ্ববাঙালি বলতে পুরো বিশ্বের বাঙালি সম্প্রদায়কেই বোঝানো হয়, যার মধ্যে বাঙালির সর্ববৃহৎ দুই ঠিকানা, বাংলাদেশ ও ভারতও অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া যেসব সাহিত্যিক দেশান্তরী হয়ে বিদেশে বসবাস করছেন এবং যারা বিদেশে অভিবাসনের পর সাহিত্য রচনা শুরু করেছেন তাদের সবার সাহিত্যকেই বিশ্ববাঙালির সাহিত্য বলা যায়। এদের মধ্যে কবি, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, গবেষক, শিশুসাহিত্যিক, মুক্তিযুদ্ধ গবেষক, ভ্রমণ সাহিত্যিক, অনুবাদক, বিজ্ঞান লেখকসহ সব ধরনের লেখকই রয়েছেন। তাদের লেখায় প্রবাসজীবনের বিচিত্র অভিজ্ঞতা, অনুভূতি, উপলব্ধি, স্বদেশের স্মৃতি-আখ্যান, অভিবাসী জীবনের সংগ্রাম, সংকট ও স্বপ্নের কথা প্রকাশিত হয়।’

আলোচকবৃন্দ বলেন, ‘বিশ্ববাঙালির সাহিত্যে প্রতিনিধিত্বকারী অনেক কবি, লেখক ও সাহিত্যিক বিশ্বের নানা প্রান্তে বসবাস করছেন। তাদের সাহিত্যের বহুমাত্রিকতা আমাদের সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। বাংলা ভাষায় রচিত গ্রন্থের প্রতি প্রবাসী বাঙালিদের যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের বাঙালিদের মধ্যেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্ববাঙালির সাহিত্যকে বেগবান করার ক্ষেত্রে অভিবাসী সাহিত্যিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।’

সভাপতির বক্তব্যে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রবাসী লেখকরা তাদের লেখার মাধ্যমে স্মৃতিচারণ যেমন করেন, তেমনি বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসাও প্রকাশ করেন। দূরবিস্তারী চিন্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক গভীরতা সম্পন্ন লেখালেখির জন্য বিস্তৃত অধ্যয়ন প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের প্রবাসীরা নানারকম সীমাবদ্ধতার মাঝে বসে সাহিত্য রচনা করেন। প্রবাসীরা যে ভাষাতেই লিখুন না কেন, তারা যেন মূল শেকড় থেকে বিচ্যুত না হন এবং বাংলা ভাষার প্রতি তাদের ভালোবাসা ধরে রাখতে পারেন।’

এদিন, লেখক বলছি অনুষ্ঠানে নিজেদের নতুন বই নিয়ে আলোচনা করেন জাহিদ মুস্তাফা, মুমিত আল রশিদ, ফরিদ আহমদ দুলাল, আরেফিন রব।

বহুমাত্রিক লেখক হুমায়ুন আজাদের ওপর মৌলবাদী চক্রের সন্ত্রাসী হামলার বার্ষিকীতে ‘হুমায়ুন আজাদ দিবসের ডাক- পাইরেসিমুক্ত বইমেলা চাই’ -এই প্রতিপাদ্যে একুশে বইমেলায় বিকাল ৫টায় তাকে স্মরণ করা হয়। লেখক-পাঠক-প্রকাশকদের যৌথ উদ্যোগে বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসের তথ্যকেন্দ্রের সামনে আয়োজিত এ সভার শুরুতে তার স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

সভায় বক্তব্য প্রদান করেন বক্তব্য প্রদান করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা, কবি মোহন রায়হান, অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, হুমায়ুন আজাদের ভাই সাজ্জাদ কবীরসহ আরও অনেকে। সভাপতিত্ব করেন আগামী প্রকাশনীর নির্বাহী ওসমান গনি।

বক্তারা বলেন, ‘হুমায়ুন আজাদের হত্যাচেষ্টার বিচার অবিলম্বে বাস্তবায়ন এবং তার আদর্শে মৌলবাদ-জঙ্গিবাদ এবং সাম্প্রদায়িকতামুক্ত সমাজ-রাষ্ট্র গঠনের মাধ্যমেই তাকে যথাযোগ্যভাবে স্মরণ করা হবে।’

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন রোকেয়া ইসলাম, শেখর বরণ, সৌম্য সালেক, খসরু পারভেজ, সুবর্ণ আদিত্য, জান্নাতুল ফেরদৌসী এবং থিউফিল নকরেক। আবৃত্তি পরিবেশন করেন সাইমুন আনজুম ইভান, সিদ্দিকুর রহমান পারভেজ, অনন্যা রেজওয়ানা এবং ফারহানা তৃর্ণা।

ছিল মিলন কান্তি দে’র রচনা ও নির্দেশনায় দেশ অপেরা যাত্রাপালার পরিবেশনা ‘বঙ্গবন্ধুর ডাকে’। সংগীত পরিবেশন করেন ডা. রেজাউর রহমান, আলী হোসাইন, মীর তারিকুল ইসলাম, পল্লবী সরকার মালতী, ঝরনা রায় ভাবনা, মুন্নি কাদের, আঁখি আলম, আরিফ বাউল, কামাল আহমেদ ও আরিফুর রহমান চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫ টায় সমাপনী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা ভাষণ প্রদান করবেন একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। প্রতিবেদন উপস্থাপন করবেন ‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৩’-এর সদস্য সচিব ডা. কেএম মুজাহিদুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব আবুল মনসুর। সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন। অনুষ্ঠানে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্সা হিত্য পুরস্কার ২০২২, কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার ২০২৩ পুরস্কার প্রদান করা হবে।

সমাপনী অনুষ্ঠানে ২০২২ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য আগামী প্রকাশনী-কে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার-২০২৩ প্রদান করা হবে। ২০২২ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে সেরা বই বিভাগে আহমদ রফিক রচিত বিচ্ছিন্ন ভাবনা প্রকাশের জন্য জার্নিম্যান বুকস, মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ রচিত বাংলা একাডেমি আমার বাংলা একাডেমি বইয়ের জন্য ঐতিহ্য এবং হাবিবুর রহমান রচিত ঠার : বেদে জনগোষ্ঠীর ভাষা প্রকাশের জন্য পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লি.-কে মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৩ প্রদান করা হবে।

২০২২ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ বইয়ের মধ্য থেকে গুণমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য ময়ূরপঙ্খিকে রোকনুুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার-২০২৩ প্রদান করা হবে। ২০২৩ সালের অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য থেকে নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুঁথিনিলয় (প্যাভিলিয়ন), নবান্ন প্রকাশনী (২-৪ ইউনিট), উড়কি (১ ইউনিট) -কে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৩ প্রদান করা হবে। সন্ধ্যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রয়েছে সমাপনী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

নয়াশতাব্দী/এমএস

নয়া শতাব্দী ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

এ সম্পর্কিত আরো খবর
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আমার এলাকার সংবাদ