ঢাকা, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬
অমর একুশে বইমেলা

ঘুরে দেখুন তিন জাদুঘর

প্রকাশনার সময়: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২১:৫৮

অমর একুশে বইমেলা শুধু যে বই নিয়ে উৎসব তা নয়। বই ছাড়াও রয়েছে নানা রকম আয়োজন। যেমন বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসে রয়েছে কয়েকটি স্থায়ী জাদুঘর। জাতীয় সাহিত্য, লেখক ও লোকঐতিহ্য জাদুঘরের নিদর্শন দেখার জন্য প্রতিদিনই ভিড় করছেন মেলায় আসা নানা বয়সি মানুষ। কেউ একা, কেউ দলবেঁধে আবার কেউ সন্তানদের নিয়ে আসছেন জাদুঘরে। উদ্দেশ্য বই কেনার পাশাপাশি দেশের স্বনামধন্য লেখক-সাহিত্যিকদের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে জানা।

চারটি কক্ষ নিয়ে জাদুঘরটি অবস্থিত। প্রথম কক্ষে প্রদর্শন করা হচ্ছে বাংলা ভাষা, লিপি ও সাহিত্যের আদি উৎস, বিকাশ ও বিবর্তন। বাংলা ভাষার ছয় হাজার বছরের ক্রমবিকাশের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে চিত্রমালার মধ্য দিয়ে। আছে কয়েকটি ভাষাচিত্র ও তাম্রলিপি। সুদৃশ্য কাচঘেরা আলমিরাতে সংরক্ষণ করা হয়েছে কবি শামসুর রাহমানের ব্যবহৃত পাখির পালকের কলম, চশমা, ঘড়ি ও সম্পাদক হিসেবে পরিচয়পত্র। আরও আছে কবি সুফিয়া কামালের ব্যবহৃত জিনিসপত্র ও সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেনের হাতের লেখা, পাণ্ডুলিপির অংশ হিসেবে ইত্যাদি।

দ্বিতীয় কক্ষটি প্রদর্শন করা হচ্ছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের ঐতিহাসিক আলোকচিত্র ও তাদের সাহিত্যকর্মের অংশবিশেষ দিয়ে। তৃতীয় কক্ষটিতে প্রদর্শন করা হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলা একাডেমি সংশ্লিষ্ট দুর্লভ আলোকচিত্র। আছে জীবনানন্দ দাশ, শামসুর রাহমান, সুফিয়া কামাল, সুকান্ত ভট্টাচার্যের দুর্লভ আলোকচিত্রী ও সাহিত্যকর্মের আংশিক চিত্র। আছে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠির অনুলিপি। শেষ কক্ষটিতে আছে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, বক্রিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মীর মশাররফ হোসেন, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, দীনবন্ধু মিত্র, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, লালন শাহ, হাছন রাজার দুর্লভ আলোকচিত্র ও কিছু নিদর্শন।

বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলায় পূর্ব পাশে ৪টি কক্ষ নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ভাষা আন্দোলন জাদুঘর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর উদ্বোধন করেন। জাদুঘরের নিদর্শনগুলোর মধ্যে আছে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস, প্রেক্ষাপট, ঘটনাবলি সম্পর্কে বিভিন্ন লেখকের বইয়ের প্রচ্ছদ, ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’ শীর্ষক পুস্তিকার প্রচ্ছদ, ভাষা আন্দোলনবিষয়ক বিভিন্ন রচনার অংশবিশেষ, ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক আলোকচিত্র, তৎকালীন প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকার ভাষা আন্দোলনবিষয়ক প্রতিবেদন। রয়েছে মধ্য যুগের কবি আবদুল হাকিম রচিত ‘নূরনামা’র পঙ্ক্তিমালা, বাংলা ভাষার ওপর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত, মাইকেল মধুসূদন দত্ত ও অতুল প্রসাদ সেনের কবিতা, ১৯৫৬ সালে হামিদুর রহমান প্রণীত কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের আদি নকশা, বর্তমান শহিদ মিনারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দৃশ্য, মাতৃভাষার পক্ষে প্রথম প্রস্তাবক ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আলোকচিত্র, তৎকালীন প্রকাশিত পত্রিকার বিশেষ সংখ্যা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন চত্বরে সংগ্রামী ছাত্রছাত্রীদের ১৪৪ ধারা ভাঙার প্রস্তুতি, শিক্ষার্থীদের মিছিল, ধর্মঘট চলাকালে পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত ছাত্রনেতা শওকত আলীকে শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ছবি, ইডেন কলেজের মেয়েদের তৈরি শহিদ মিনারসহ আরও নানা দুর্লভ আলোকচিত্র। একটি কক্ষে রয়েছে ভাষাশহিদ শফিউর রহমানের ব্যবহৃত কোট এবং তার পারিবারিক কিছু আলোকচিত্র, শহিদ আবুল বরকতের প্রাতিষ্ঠানিক পরীক্ষার সনদ, একুশে পদকপ্রাপ্তির সনদ ইত্যাদি।

আরও রয়েছে রবীন্দ্রনাথের লেখা ১৩৫৪ বঙ্গাব্দে বাংলা ভাষা নিয়ে বাঙালি মুসলিমদের দ্বন্দ্বের ইতিহাস। রয়েছে মাহবুবুল আলম চৌধুরীর ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’ কবিতার হস্তলিখিত কপি, ১৯৫২ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি শহিদ মিনার ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে কবি আলাউদ্দিন আল আজাদের হস্তলিখিত কবিতা ‘স্মৃতি স্তম্ভ’ ও ভাষা আন্দোলন নিয়ে লেখা প্রথম গান। তৃতীয় তলার পশ্চিম পাশে অবস্থিত লোকঐতিহ্য জাদুঘরে রয়েছে লোকজীবনে ব্যবহৃত লোকশিল্পের বিভিন্ন নিদর্শন যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য গাজির পট, শতরঞ্জি, রিকশা পেইন্টিং, নকশিকাঁথা, জামদানি, লোকঅলংকার, বাদ্যযন্ত্র প্রভৃতি। কাঠ, মাটি, ধাতু, শোলা ইত্যাদি উপকরণে তৈরি বিভিন্ন ধরনের সামগ্রীসহ প্রায় ৫০০টি উপাদান। ২০২০ সালে বাংলা একাডেমির তৎকালীন মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী জাদুঘরটি প্রদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেন।

বিশেষায়িত এ জাদুঘরটি পরিদর্শনের জন্য লোকশিল্প গবেষক, ফোকলোর বিশেষজ্ঞ ও অনুরাগীদের প্রয়োজন সাপেক্ষে খুলে দেয়া হয়। দুপুরে হালকা, বিকেল হতেই ঘন। সন্ধ্যায় মুখরিত ও প্রাণচাঞ্চল্য। এখানে-ওখানে তুমুল আড্ডা। মঞ্চ থেকে ভেসে আসছে মনমাতানো গানের সুর। একুশের ফেব্রুয়ারির একদিন পর বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ছিল মেলার এ রকমই পরিবেশ। এদিনও ভালো বিক্রি হয়েছে জানালেন প্রকাশকরা। তাদের বক্তব্য এখন কেউ বই ঘাঁটাঘাঁটি করছেন না, তালিকা ধরে ধরে কিনছেন। শেষ মুহূর্তে এসে বিক্রয়কর্মীরা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন পাঠকদের চাহিদামাফিক বই তুলে দিতে।

বাংলা একাডেমির জনসংযোগ উপবিভাগের দেয়া তথ্যমতে ২২ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) নতুন বই এসেছে ৬৪টি। মেলায় এসেছে বদরুদ্দীন উমরের ‘বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছর’ (বাঙ্গালা গবেষণা কেন্দ্র), আমীন আল রশীদের ‘উন্নয়নপাঠ : নদী ও প্রাণ’(ঝালকাঠি পাবলিকেশন্স), ইমদাদ হকের ‘সার্বিয়া : শুভ্র শহরের দেশ’, (অন্যপ্রকাশ), অধ্যাপক ড. আকমল হোসেনের ‘খেরোখাতার স্মৃতিকথা’ (সংহতি প্রকাশন), মহিউদ্দিন আহমেদের ‘রাজনীতির মওলানা’ (বাতিঘর), হাসনাত আবদুল হাইয়ের ‘শাহবাগে ব্যালেরিন’ (অন্যপ্রকাশ), ইমতিয়ার শামীমের ‘শীতঘুমে একজীবন’ (প্রসিদ্ধ পাবলিশার্স), ইকতিয়ার চৌধুরীর ‘যমুনা সম্প্রদায়’ (পাঠক সমাবেশ), ফুলেশ্বরী প্রিয়নন্দিনীর ‘ছায়াপাখি’ (শব্দশৈলী), সরকার আমিনের ‘বিবাহিত প্রেমের কবিতা’ (বৈভব), মোস্তফা সেলিমের ‘মুন্সী সাদেক আলীর কেতাব হালতুননবী’ (উৎস প্রকাশন), শ্যামল দত্তের ‘বিষধর সাপ ও তার বিষদাঁত’ (আবিষ্কার)। আগামী প্রকাশনী এনেছে ফরিদা আক্তারের ‘বিকৃত বীজ’ ও মুসলিমা মুনের ‘স্বপ্ন লোকের নদী’, কবি প্রকাশনী এনেছে শাহ পারভিন আক্তারের ‘মনের অব্যক্ত কথা’, প্রকাশ এনেছে বিধান চন্দ্র দাসের বায়োএথিক্স তত্ত্ব: ইতিহাস এবং প্রয়োগ’, জোবায়দুল ইসলামের ‘প্রেমের ১০০ কবিতা’, সময় প্রকাশনী এনেছে আহমদ রফিকের ‘ফিরে দেখা অমর একুশ ও অন্যান্য ভাবনা’, মাদার্স অ্যাসোসিয়েশন এনেছে স্বরোচিষ সরকারের ‘বিশ শতকের মুক্তচিন্তা’, গ্রন্থকুটির এনেছে এম জাহিদ চৌধুরী লিংকনের ‘মরা গাঙ্গে ভরা জোয়ার’, চৈতন্য এনেছে আশরাফুল ইসলামের ‘রহস্যময়ী’ অন্যতম।

বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বইমেলার মূলমঞ্চে ছিল ‘জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা ও ছড়া এবং জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত লোকায়ত সাহিত্য’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মতিন রায়হান ও সুমনকুমার দাশ। আলোচক ছিলেন তপন বাগচী, মোস্তাক আহমাদ দীন এবং অনুপম হীরা মণ্ডল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কামাল চৌধুরী।

প্রাবন্ধিকদ্বয় বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে দেশে ও বিদেশে অগণিত কবিতা ও ছড়া লেখা হয়েছে। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব যেমন কবিতা ও ছড়ার উপজীব্য হয়েছে, তেমনি এ মহান নেতার সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনাও সংবেদনশীল কবি ও ছড়াকারদের ভীষণ মর্মাহত করেছে। এর ফলেও রচিত হয়েছে অসংখ্য মর্মস্পর্শী কবিতা ও ছড়া। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শত সংকট-অবিচারে কখনোই মনোবল হারাননি বরং দৃপ্ত পায়ে হেঁটেছেন কোটি মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে। দেশের বিভিন্ন স্থানের অসংখ্য সাধক কবি বঙ্গবন্ধুর বীরত্ব নিয়ে লোকসংগীত, পুঁথি, জারি, ভাটকবিতা ও যাত্রাপালাসহ লোকায়ত ধারার নানা পর্যায়ের সাহিত্য রচনা করেছেন।’

আলোচকবৃন্দ বলেন, ‘জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিবেদিত অসংখ্য কবিতা ও ছড়ায় মিশে আছে এ মহান, দেশপ্রেমিক নেতার প্রতি কবি ও ছড়াকারদের আবেগ ও শ্রদ্ধা। এসব ছড়া ও কবিতা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পত্রপত্রিকার পাতায় ও নিবেদিত ছড়া সংকলনগুলোয়। অন্যদিকে, বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় যেমন তাকে নিয়ে অনেক লোকসাহিত্য রচিত হয়েছে, তেমনি জন্মশতবর্ষেও রচিত হয়েছে পালাগান, ধুয়া গান এবং যাত্রাপালা। বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত এসব লোকসাহিত্য গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে। এসব লোকসাহিত্য, ছড়া ও কবিতা আমাদের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ।’

সভাপতির বক্তব্যে কামাল চৌধুরী বলেন,‘পৃথিবীতে বহু মহান নেতা এসেছেন যারা নিজেদের জাতিকে উজ্জীবিত করেছেন। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে যত কবিতা, ছড়া বা লোকসাহিত্য রচিত হয়েছে, তা আর কোনো নেতাকে নিয়ে হয়েছে কিনা সে-প্রশ্ন আমাদের মনে জাগতেই পারে। বঙ্গবন্ধু এমন একজন নেতা যাকে নিয়ে ভবিষ্যতেও অসংখ্য সাহিত্য রচিত হবে এবং তার অসামান্য কীর্তি আমাদের সামনে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে।’ লেখক বলছি অনুষ্ঠানে নিজেদের নতুন বই নিয়ে আলোচনা করেন রফিকুর রশীদ, আহমাদ মাযহার, অদ্বৈত মারুত এবং মামুন খান। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন কামাল চৌধুরী, মুহাম্মদ সামাদ, কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়, শাহজাদী আঞ্জুমান আরা, আহমেদ জসিম, নাজমা আহমেদ, আ র ম বাকীবিল্লাহ, চঞ্চল আখতার, নাজমুল হুসাইন, আরেফিন রব। আবৃত্তি পরিবেশন করেন আবৃত্তিশিল্পী কাজী রোমানা আহমেদ সোমা, মাসুদুজ্জামান, আঞ্জুমান আরা, রশিদ কামাল। ছিল মাসুম হুসাইনের পরিচালনায় নৃত্য ‘পরম্পরা নৃত্যালয়’, কোহিনূর রহমান শিল্পীর পরিচালনায় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আনন্দ নিকেতন সংগীতালয়’-এর পরিবেশনা। সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী মোস্তাফিজুর রহমান, সালমা মোস্তাফিজ, ফারুক নূরী, এ টি এম গোলাম মোস্তফা, আমিরুল ইসলাম, মজিবুর রহমান বিরহী, রীতা ভাঁদুরী, আমর হাওলাদার বাবুল। নৃত্য পরিবেশন করবেন সাকিবুল ইসলাম।

অমর একুশে বইমেলা ২৩ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) দ্বার খুলবে বিকাল ৩টায়। চলবে একটানা রাত ৯টা পর্যন্ত। এদিন বিকেল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধুবিষয়ক কথাসাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্র এবং জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধুবিষয়ক গবেষণা ও মুক্তগদ্য চর্চা শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন মিল্টন বিশ্বাস এবং ফরিদ কবির। আলোচনায় অংশ নেবেন গোলাম কুদ্দুছ, রফিকুর রশীদ, সুভাষ সিংহ রায়, সরিফা সালোয়া ডিনা, আলফ্রেড খোকন, মাসুদ পথিক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন নাসিরউদ্দীন ইউসুফ।

নয়াশতাব্দী/জেডএম

নয়া শতাব্দী ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

এ সম্পর্কিত আরো খবর
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আমার এলাকার সংবাদ