ঢাকা, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

শাড়ির সঙ্গে কনট্রাস্ট ব্লাউজ পরতে চান?

প্রকাশনার সময়: ২৬ জুলাই ২০২৩, ২২:১৬ | আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২৩, ২২:১৭
ছবি: সংগৃহীত

ট্রেডিশনাল সাজ যারা পছন্দ করেন, তাদের কাছে কনট্রাস্ট করে পোশাক পরার কোনো বিকল্প নেই। শাড়ির রংয়ের সাথে কনট্রাস্ট করে ব্লাউজ পরলে দেখতে নিশ্চিতভাবেই খুব ভালো লাগে। কিন্তু কনট্রাস্ট করতে গিয়ে কিছু ভুল রঙয়ের ব্লাউজ বাছাই করার ফলে সুন্দর শাড়ি পরলেও তা দেখতে চমকপ্রদ লাগে না। কারণ কনট্রাস্ট করারও একটা ধরণ বা নিয়ম আছে, সেটা না মেনে চললে কিন্তু দেখতে ভালো লাগবে না। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ কনট্রাস্ট করতে হলে কী নিয়ম মেনে চলতে হবে-

হালকার সঙ্গে গাঢ় রং হালকা আর গাঢ় রঙে ভালো কনট্রাস্ট হয়। যেমন ধরুন সাদা আর কালো হচ্ছে খুব ভালো কনট্রাস্ট। সেই নিয়ম মেনেই সাদা আর লালও দারুণ। তবে একটি শেডের লাইট আর ডার্ক টোন দিয়েও খুব ভালো বৈপরীত্য তৈরি করা সম্ভব। যেমন, গাঢ় নীল আর হালকা নীল পাশাপাশি রাখলেই বুঝবেন দেখতে কেমন লাগছে।

কালার হুইল থেকে রঙ বাছাই

একটি কালার হুইলের একাধিক শেডের মধ্যেও কনট্রাস্ট করানো সম্ভব। যেমন ধরুন, হলুদ আর কমলার কনট্রাস্ট সুন্দর। আবার কালার হুইলের একেবারে বিপরীত দিকে থাকা রং, যেমন সবুজ আর বেগুনি বা নীল আর গোলাপির কনট্রাস্টও ভালো।

শীতল ও উষ্ণ রঙয়ে কনট্রাস্ট কিছু শেড আছে, যেগুলি ‘শীতল’ তকমা পায় – তার মধ্যে পড়ে নীল, সবুজ। ‘ওয়ার্ম’ বা উষ্ণ হচ্ছে লাল-হলুদ-কমলা। নিউট্রাল হচ্ছে কালো, সাদা, গ্রে। এমন শীতল রং এর সাথে উষ্ণ রং বা নিউট্রাল রং আবার নিউট্রাল রং এর সাথে শীতল বা উষ্ণ রং মিলিয়ে পরলে বেশ ভালো দেখাবে।

জ্যামিতিক নকশা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের জ্যামিতিক নকশা দিয়েও কনট্রাস্ট করা যায়, আবার ছোট এবং বড়ো আকারের প্রিন্ট দিয়েও তা করা সম্ভব। তবে যারা প্রথমবার কনট্রাস্ট করে পোশাক পরছেন, তারা নকশার ভেতরের রং দিয়েই এক্সপেরিমেন্ট শুরু করুন।

নয়া শতাব্দী/এসএম/এফআই

নয়া শতাব্দী ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

এ সম্পর্কিত আরো খবর
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আমার এলাকার সংবাদ