ফ্রান্সে আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে। প্রথম দফার ভোটে ভাল করতে না পারলেও রোববার (৭ জুলাই) ভোটে ঘুরে দাড়াতে চায় বামপন্থিরা।
তবে বিবিসি বিশ্লেষণ বলছে, বামপন্থিদের ভালো ফল করার চেয়ে দেশটিতে রাজনৈতিক অচলাবস্থার তৈরি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
মেরিন লে পেন এবং জর্ডান বারডেলারের অভিবাসন বিরোধী দল ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) এই প্রথম দেশটিতে সরকার পরিচালনা এবং জাতীয় পরিষদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
কিন্তু প্রথম দফা ভোটের পর আরএনকে ঠেকাতে প্রায় দুশ প্রার্থী নিজেদের প্রর্থিতা প্রত্যাহার করেছেন যাতে ম্যাক্রোঁ এবং বামপন্থি জোট ভাল প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারে। তবে নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক না কেন, প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর জন্য কঠিন অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা বর্তমানে বেশ কঠিন।
প্রথম দফার ভোটে ডানপন্থি দল ন্যাশনাল র্যালি (এনআর) পায় ৩৩ শতাংশ ভোট, আর ২৮ শতাংশ ভোট পায় বামপন্থি জোট নিউ পপুলার ফ্রন্ট (এনপিএফ)। অন্যদিকে ২১ শতাংশের কাছাকাছি ভোট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর দল।
এই পরাজয়ের পর ফ্রান্সের মধ্য-বামপন্থি দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন ম্যাক্রোঁ।
নয়াশতাব্দী/টিএ
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ