বরফে ঢাকা আর্কটিক অঞ্চলে ভূমির নিচ দিয়ে কয়েক লাখ ঘন মিটার মিথেন আর গ্রিনহাউস গ্যাস রয়েছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এটিকে গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের বড় কারণ বলে মনে করছেন তারা।
পরিবেশ বিজ্ঞানীরা এটিকে ‘ক্লাইমেট টাইম বোম্ব’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। এটি ক্রমে পৃথিবীকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তারা।
এ অঞ্চলে পারমাফ্রস্ট থেকে এখন খুব অল্প পরিমাণে গ্যাস লিকেজ হচ্ছে, তবে আগামী দিনে তা আরও বাড়তে পারে। যার কারণে বিপন্নের দিকে যাচ্ছে আর্কটিক অঞ্চল। পরিবেশ দূষণের মাত্রা দিন-দিন বাড়ছে। গ্রিন হাউসের জেরে গ্লোবাল ওয়ার্মিং, আর গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জেরে উষ্ণ হচ্ছে বিশ্ব। অনেক কারণের মধ্যে রয়েছে উষ্ণ সমুদ্রস্রোত।
এই যে অভিনব আবিষ্কার, তা আগামীদিনে আমাদের পরিবেশচর্চা পরিবেশ গবেষণার পরিসর আরও বিস্তৃত করবে। পরিবেশের বদলের সঙ্গে সঙ্গে পারমাফ্রস্ট কোথাও কোথাও প্রসারণযোগ্য, কোথাও ভূগর্ভে জমা গ্যাস বেরিয়ে আসছে— চর্চা চলবে সবটা নিয়েই। তবে সব চেয়ে নজরদারি চালানো দরকার একটা বিষয়েই, যেখানে পারমাফ্রস্ট পাতলা হয়ে যাচ্ছে, সেখানে মিথেন বেরিয়ে আসার ঘটনা কতটা অবশ্যম্ভাবী— এটা বিবেচনা করে দেখা।
নয়াশতাব্দী/আরজে
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ