৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ব দাড়ি দিবস। ন্যাশনাল ডে ক্যালেন্ডারের তথ্যমতে, ২০১০ সালে দিনটির যাত্রা শুরু। একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ, যিনি নিয়মিত দাড়ি কাটেন বা ছাঁটেন, সমীক্ষা বলছে তিনি সারা জীবনে গড়ে তিন হাজার ৩৫০ ঘণ্টা সময় ব্যয় করেন দাড়ি কাটার পেছনে। দিনের হিসাবে ১৩৯ দিন।
সময়ের অঙ্কটা কিন্তু কম নয়। বিপুল এই সময় বাঁচাতেই কি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দাড়ি রাখতেন কিংবা নির্মলেন্দু গুণ? কে জানে! দাড়িতে আবার অনেককে দেখতেও সুন্দর লাগে। এই সুন্দর লাগার ব্যাপারটি হয়তো তিনি নিজেই জানেন না। যেমন জানতেন না যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন। 'আপনি যদি দাড়ি রাখেন, আপনাকে দেখতে সুন্দর লাগবে', ছোট এক মেয়ের এমন চিঠি পেয়েই না তিনি দাড়ি রেখে দিলেন। আব্রাহাম লিংকনকে দাড়ি ছাড়া একবার কল্পনা করে দেখুন তো!
কেউ কেউ বলেন, দাড়ি পুরুষের প্রতীক। দাড়ি রাখার দারুণ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারের দিকও রয়েছে। পরিবেশে উপস্থিত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মুখ হয়ে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয় দাড়ি। ফলে গলার কোনো রোগ হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। শরীরের তাপমাত্রা ধরে রাখতেও দাড়ির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
নয়া শতাব্দী/এসএম
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ