দুবাইয়ে একটি চালকবিহীন বৈদ্যুতিক উড়ুক্কু গাড়ি চালিয়ে দেখিয়েছে চীনা এক প্রতিষ্ঠান।
সোমবার (১০ অক্টোবর) এই উড়ুক্কু গাড়ির উড্ডয়ন পরীক্ষা করা হয়। ভবিষ্যতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শহরের যানজট কাটিয়ে যাত্রীদের অনায়াসে আকাশপথে কম সময়ে নির্বিঘ্নভাবে গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া যাবে বলে জানিয়েছে ওই প্রতিষ্ঠান।
উড্ডয়ন প্রতিষ্ঠান চীনের গুয়াংজুভিত্তিক এক্সপেং ইনকরপোরেশন এক্সপেং এক্স২ নামের এই উড়ুক্কু গাড়ি তৈরি করেছে। বিশ্বজুড়ে ডজনখানেক উড়ুক্কু গাড়ির প্রজেক্টের মধ্যে এটি একটি। তবে যাত্রীসহ উড্ডয়ন পরীক্ষায় সফল হয়েছে হাতেগোনা কয়েকটি। তাছাড়া মাঠ পর্যায়ে এই পরিষেবা চালু করতে কয়েক বছর লেগে যেতে পারে।
সোমবারের এই উড্ডয়ন পরীক্ষায় উড়ুক্কু গাড়িতে ছিল না কোনো মানুষ। তবে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, গতবছরের জুলাইয়ে তারা মানুষসহ গাড়িটি পরীক্ষা করে দেখেছে।
মসৃণভাবে ডিজাইন করা আট প্রপেলারযুক্ত এই উড়ুক্কু গাড়িটি দু’জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, গাড়িটি ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে।
বিমান ও হেলিকপ্টার থেকে এধরনের গাড়ি ভিন্ন। কারণ ‘ই-ভিটিওএল’ (ইলেকট্রিক ভার্টিকাল টেকঅফ অ্যান্ড ল্যান্ডিং) যানবাহনগুলো কম দূরত্বে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাত্রীদের নিতে পারে।
নয়াশতাব্দী/এমএস
দুবাইয়ে চালকবিহীন উড়ুক্কু গাড়ি চালাল চীনা প্রতিষ্ঠান
দুবাইয়ে একটি চালকবিহীন বৈদ্যুতিক উড়ুক্কু গাড়ি চালিয়ে দেখিয়েছে চীনা এক প্রতিষ্ঠান।
সোমবার (১০ অক্টোবর) এই উড়ুক্কু গাড়ির উড্ডয়ন পরীক্ষা করা হয়। ভবিষ্যতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শহরের যানজট কাটিয়ে যাত্রীদের অনায়াসে আকাশপথে কম সময়ে নির্বিঘ্নভাবে গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া যাবে বলে জানিয়েছে ওই প্রতিষ্ঠান।
উড্ডয়ন প্রতিষ্ঠান চীনের গুয়াংজুভিত্তিক এক্সপেং ইনকরপোরেশন এক্সপেং এক্স২ নামের এই উড়ুক্কু গাড়ি তৈরি করেছে। বিশ্বজুড়ে ডজনখানেক উড়ুক্কু গাড়ির প্রজেক্টের মধ্যে এটি একটি। তবে যাত্রীসহ উড্ডয়ন পরীক্ষায় সফল হয়েছে হাতেগোনা কয়েকটি। তাছাড়া মাঠ পর্যায়ে এই পরিষেবা চালু করতে কয়েক বছর লেগে যেতে পারে।
সোমবারের এই উড্ডয়ন পরীক্ষায় উড়ুক্কু গাড়িতে ছিল না কোনো মানুষ। তবে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, গতবছরের জুলাইয়ে তারা মানুষসহ গাড়িটি পরীক্ষা করে দেখেছে।
মসৃণভাবে ডিজাইন করা আট প্রপেলারযুক্ত এই উড়ুক্কু গাড়িটি দু’জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, গাড়িটি ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে।
বিমান ও হেলিকপ্টার থেকে এধরনের গাড়ি ভিন্ন। কারণ ‘ই-ভিটিওএল’ (ইলেকট্রিক ভার্টিকাল টেকঅফ অ্যান্ড ল্যান্ডিং) যানবাহনগুলো কম দূরত্বে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাত্রীদের নিতে পারে।
নয়াশতাব্দী/এমএস
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ