ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

লাপাত্তা শতাধিক জঙ্গি বিদেশে!

প্রকাশনার সময়: ০১ ডিসেম্বর ২০২২, ০৮:৩৮

বিভিন্ন সময়ে জামিন নিয়ে লাপাত্তা হয়ে যাওয়া শতাধিক জঙ্গি দেশের বাইরে অবস্থান করছে। বিশেষ করে তারা সবাই হিযবুত তাহরীরের সদস্য। সেখান থেকে তারা দেশে অবস্থানরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করছেন। সম্প্রতি আদালত থেকে দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এমন পরিস্থিতিতে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীরের সাড়ে চার শতাধিক সদস্যর সন্ধান করা হচ্ছে বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা গেছে।

জানতে চাইলে সম্প্রতি পুলিশের অ্যন্ট্রিটেররিজম ইউনিটের ডিআইজি মনিরুজ্জামান নয়া শতাব্দীকে বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহরীরের কর্মকাণ্ড এখনও আছে। তবে তারা এখন অনেক দুর্বল। এর মধ্যে বিভিন্ন সময় গ্রেফতারের পর অনেকে জামিন নিয়ে আদালতে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছে না বলে জানা গেছে। আবার অনেকে ঠিকানাও বদল করেছেন। স্বাভাবিক জীবনের ফিরে এসেছেন অনেকে। আবার অনেকে বিদেশে চলেও গিয়েছেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আত্মগোপনে চলে যাওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান করা হচ্ছে।

জানা গেছে, জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ থাকার অভিযোগে ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর সরকার হিযবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ করে। তারপরও তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড থেমে থাকছে না। গোপনে তারা অন্য জঙ্গি সংগঠনগুলোর সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছে। অভিযোগ উঠেছে— নব্য জেএমবির আড়ালে সবধরনের কলকাঠি নাড়ছে হিযবুত তাহরীর। মাঝে মধ্যে পোস্টার শাটারিং বা লিফলেট বিলি করতে গিয়ে পুলিশ বা র‍্যাবের হাতে ধরা পড়ছে কিছু মাঠ পর্যায়ের কর্মী। তবে সংগঠনের শীর্ষ নেতাসহ অন্য সদস্যরা দেশের বিভিন্ন স্থানে সক্রিয় আছে। নিষিদ্ধ হওয়ার পর সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক মহিউদ্দিন আহম্মদসহ কয়েক শীর্ষ নেতা গ্রেফতার হন। সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত হওয়া মেজর জিয়া হিযবুত তাহরীরকে সবধরনের সহায়তা করছেন। তাছাড়া জিয়া নব্য জেএমবিকেও সহায়তা করছেন। জিয়া কোথায় আছে তা আজও জানতে পারেনি পুলিশ ও র‍্যাব। তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হলে জঙ্গিদের নেটওয়ার্ক অনেকটাই ভেঙে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক জঙ্গি নিয়ে কাজ করেন এমন এক পুুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বিদেশ থেকে হিযবুতের জন্য অর্থ আসছে। অর্থ সহায়তাকারীদের মধ্যে লন্ডন, পাকিস্তান, হংকং ও আমেরিকার অন্তত ৫০ সদস্য সংগঠনটিকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছে বলে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে। তার মধ্যে লল্ডন প্রবাসী মোহাম্মদ ফয়সাল, জমির আলী, আবদুল্লাহ আল নোমানী, পাকিস্তানি নাগরিক আবিদুর রহিম, হংকং প্রবাসী ইসরাক আহম্মদ, আমেরিকা প্রবাসী জুলফিকার মিয়া বেশি সহযোগিতা করছে। তাছাড়া বাংলাদেশের কয়েক নামি-দামি ব্যক্তিও সহায়তা করছে। তাদের গতিবিধি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছে। এমনকি সংগঠনটির মহিলা ইউনিট রয়েছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের কীভাবে দলের আনা যায় সেই জন্য ‘দাওয়াতি টিম’ মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। তারা মোবাইল ফোনের অ্যাপস ব্যবহার করে বেশি তথ্য আদান-প্রদান করছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, লাপাত্তা হয়ে যাওয়া এসব জঙ্গির মধ্যে বিদেশে অবস্থানকারীদের একটা আলাদা তালিকা করা হয়েছে। তবে গোপনীয়তার স্বার্থে তাদের নাম ঠিকানা এখনই প্রকাশ করা হচ্ছে না। পাশাপাশি নতুন কোনো সদস্য যেন দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে এজন্য দেশের সীমান্তবর্তী জেলা পুলিশ সুপার ও সব ইমিগ্রেশনে তালিকা ও ছবি পাঠানো হয়েছে।

জানা যায়, গত ৫ বছরের ব্যবধানে ঢাকাসহ সারাদেশে আদালত থেকে জামিন নিয়ে মুক্ত হয়েছে হিযবুতের ৪৫৪ সক্রিয় সদস্য। মুক্ত হয়েই তারা লাপাত্তা। তার মধ্যে অন্তত শতাধিক সদস্য দেশের বাইরে পালিয়ে গেছেন বলে পুলিশ ও র‍্যাবের কাছে তথ্য এসেছে। যারা আত্মগোপনে আছে তারা হলেন— ঢাকার খিলগাঁওয়ে মো. এহসান, উত্তরার মো. মোসাদ্দেক, মো. মোসাব্বীর, ফাহিম আপসার ভূঁইয়া, টুটুল, ঢাকার রামপুরার মো. মোশাররফ হোসেন, মীরপুরের আবদুল্লাহ হাসান, বাড্ডার সোহেল রানা, পারভেজ সিকদার, গুলশানের জাহিদ হাসান, তানভীর হোসেন, শাহআলী প্রিন্স, বাড্ডার মাহমুুর আলম, নুরুল আমিন, কাঁঠাল বাগানের সৌয়দ গালিব, আশরাফুল করীম রকিব, তেজগাঁওয়ের সোহান হাফিজ, হাতিরপুলের নরুজ্জামান চৌধুরী মাসুম, জুয়েল আহমেদ, বাংলামোটরের রাব্বী মিয়া, উত্তরার ইব্রাহিম আফরোজ অপু, সালাহউদ্দিন খান, তেজগাঁওয়ের শামসুল হুদা, পল্লবীর জাহিদ হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, লালবাগের রবিউল ইসলাম রুবেল, মীরপুরের মাসুদ কাওসার, খিলগাঁওয়ের আহমেদ নিজাম, লালবাগের আশরাফুল কারীম রাকিব, মোহাম্মদপুরের জামিল উদ্দিন আহমেদ, গুলশানের জুবায়ের ইসলাম, উত্তরার মোসাদ্দেক হিমেল, বিল্লাল হোসেন, মনিরুল আলম, নিজামুল হুদা খান, খলিলুর রহমান, মোশাররফ হোসেন, ইরফান আহমেদ, গোলাম হায়দার রসুল, আশকোনার কাজী রাশিদুল হক রাজীব, সবুজ, দক্ষিণখানের মোহাম্মদ হারেজ, ফয়সাল আহমেদ, সাত্তার চৌধুরী, এস এম মাহবুবুল আলম, আলতামাস আহমেদ, আমীর হোসেন, ওবায়দুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, মো. হাসান, আফছার উদ্দিন ফরিদ, সাত্তার চৌধুরী, তুষার আহমেদ, মো. আলমগীর, আশকোনার মো. হোসেন রনী, দক্ষিণ খানের আল আমিন, আল তামাম আহমেদ, মোহাম্মদ হাসান, শাকিল আহমেদ, মোল্লারটেকের পারভেজ আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মাসুদ পারভেজ, মাহফুজুর রহমান, খিলক্ষেতের মফিজউদ্দিন, তেজগাঁওয়ের শহীদুল ইসলাম, আদাবরের শাকীব খান, মোহাম্মদপুরের মহীনুজ্জামান, নূর মোহাম্মদ, পল্টনের ফেরদৌস, মোহাম্মদপুরের সাইয়েদ পারভেজ, রিসাত খান, মো. ফয়সাল, মো. শামসুজ্জোহা, হাজারীবাগের হুমায়ুন আহমেদ বিদ্যুত, মোহতাসীন আলম গালিব, হাজারীবাগের এসএম তারিকুল হাসান, বাড্ডার মহিনউদ্দিন, সবুজবাগের মাসুদ রানা, রামপুরার তাসিম রসুল, উত্তরার মাহমুদুল বারী, বাড্ডার ফারজিল হোসাইন,

চট্টগ্রামের জিয়াউল আরিফ জিয়া, মিরাজুল হক জনি, আতিক সাবরাজ হিমেল, এসএম জুলহাস নাঈম, মহীউদ্দীন মাহী, মোরশেদুল আলম সুজন, কামরুল হাসান, মুনতাসীর আলম রাজীব, এমদাদুল ইসলাম, শরীফুল ইসলাম জুয়েল, লোকমান গণি, কাজী সাইফুল আলম, হাফেজ আবদুল রুহিন সিরাজী, মুহিবুর আলম, নূর মোহাম্মদ, মুনতাসীরুল আলম, মো. সালাহউদ্দীন, তাইফুল ইসলাম রনি, হামিদুল্লাহ, আনোয়ার হোসেন পারভেজ শিকদার, সোহান ইয়াছিন, সাফাত ইকবাল, জিয়াউল হক আরিফ, মিরাজুল হক . রেজাউল ইসলাম, রিফাত হোসেন, আতিক সাররাজ, এসএম জুলহাজ নাইন, কুমিল্লার মফিউল্লাহ, মফিজউদ্দিন আহমেদ, ইমতিয়াজ হাসান, মো. সোহাগ, সাহাদত হক মুন্না, মাহবুব সাকিব, কামরুল ইসলাম, রেদওয়ান আহমেদ, আবদুল্লাহ আল মোমীন, ময়মনসিংহের রুহুল আমিন সোহাগ, হাফেজ আবদুর রহমান, বরিশালের কামরুজ্জামান বাচ্চু, মো. মহসীন, সাদিকুল ইসলাম ভূইয়া, এফ এ শাফ্ফাত রহমান, কুমিল্লার সাজ্জাদ হোসাইন, ফুয়াদ মো. আবদুল মুইজ, মেহরিয়র হক, শাহদাত হোসেন, আশরাফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম ভুইয়া, মো. সোলায়মান, ফাহিম, নাজমুল হক, পারভেজ আহমেদ, মাহবুব আহসা, একেএম সালাহউদ্দীন, আবু সায়েদ আদেল, জামাল হোসেন, আহসান উল্লাহ, কাজী রাশেদুল হক রাজীব, মোহাম্মদ সোলাইমান, সজীব হোসেন, পারভেজ আহমেদ, আহমেদ সাজিদ হাসান, টাঙ্গাইলের সাইফ মাহমুদ, নাঈম আর মামুন, ফারহাবী ইসলাম সিয়াম, আবদুল্লাহ আল ফারুকী, আবদুর জব্বার রাজীব, হামীদুল ইসলাম, সাইফ মাহমুদ, সাঈদ হাসান, তৌহিদুর রহমান, লুৎফর রহমান, সাঈদ হাসান, এসএম তৌহিদুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আরিফুল ইসলাম, শাফায়েত জামিল সোহাগ, ফারাবী আহমেদ রসি, সাকিব আল হাসান, শরিফুল ইসলাম, কাজী এবাদুল আমীন, লুৎফুর রহমান, জোবায়ের আহমেদ, গাজীপুরের জাহিন আবদুল্লাহ, নাঈম আবদুল্লাহ, শাহরিজ কবীর, এসএম শামসুল হুদা, শফিকুল ইসলাম, ওবায়দুল হক, এসএম আল আমিন, মুন্সীগঞ্জের জাহিদুর রহমান রবিন, শাহেদুন আমীন চৌধুরী, মো. মহসীন, মানিকগঞ্জের তৌফিক আহমেদ, বরিশালের আবুল বাশার, ঝালকাঠির মো. ফয়সাল, ভোলার মোহাম্মদ আমীর, ফেনীর মো. মইনুদ্দিন, চাদপুরের মো. শফিউর রহমান, শাহদত হোসেন, মাহমুদুল ইসলাম, নাফিজ ইমতিয়াজ, মো. মহসীন, শাহদাত, ইকরামুল খায়ের, কুষ্টিয়ার ইমরান আলী, কুষ্টিয়ার রকিবুল হাসান, বরগুনার মামুনুর রশিদ, মাদারীপুরে শাহাদাত আজীজ, নোয়াখালীর এসএম শামসুদ্দোহা, লক্ষ্মীপুরের শেখ মো. শাহনেওয়াজ, গোপালগঞ্জের এ এম সাইফুল ইসলাম, নেত্রকোনার তাদমির আশরাফ, সিলেটের মাহমুদুল কবীর মুহিত, পটুয়াখালীর মো. মেজবাহ, যশোরের আশরাফুজ্জামান, কিশোরগঞ্জের মো. আবুল কাশেম, পঞ্চগড়ের মো. এরশাদ হোসেন, চুয়াডাঙ্গার শাহ আলীফ প্রিন্স, সিলেটের রিদওয়ান হোসেন সুমন, মেহেদী হাসান, ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, জুয়েল আহম্মেদ, হবিঞ্জের শামসুদ্দিন মঞ্জু, যশোরের রবিন মিয়া, মুন্সীগঞ্জের তৌফিক আশরাফ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ওমর ফারুক, মেহেদী হাসান, মনিরুল ইসলাম, তহুরুল ইসলাম বাবু, দিনাজপুরের আরিফুল করীম, কিশোরগঞ্জের কদর জামিল খন্দকার, গোপালগঞ্জের তারেদ সাইফুল্লাহ, ফয়সাল আহমেদ, রাজশাহীর ফাহাদ হোসেন কাইয়ুম, নোয়াখালীর মাহমুদ হাসান রবিন, চাঁদপুরের নূর হোসেন খোকা, গাইবান্ধার ডা. মনিরুল হক, নাটোরের আদনান আহমেদ, কুষ্টিয়ার তারেক আজীজ, ফেনীর শাহ ইমরান, কিশোরগঞ্জের মো. রাজীব, যশোরের মো. সাইদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জের নাদের জামিল চৌধুরী, লক্ষ্মীপুরের মশিউর রহমান, তাহমিদ আফসারী আকিক, সোহেল রানা, গাইবান্ধার মো. হাসান, জামালপুরের মো. মুরাদুজ্জামান, চাঁদপুরের মোশারফ হোসেন, মাকসুদুল ইসলাম, শরীয়তপুরের সোহরাব হোসেন, নোয়াখালীর আবু সুফিয়ান শিপু, খুলনার মীর নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালীর রোকনুজ্জামান রোকন, নড়াইলের শেখ শাহীনুল ইসলাম, বাগেরহাটের মনিরুজ্জামান লাবলু, শরীয়তপুরের এমএ আজিজ রতন, নারায়ণগঞ্জের নাজমুল হক, গাইবান্ধার আবদুস সাকুর সরকার, মুন্সীগঞ্জের রাশেদুল ইসলাম, নোয়াখালীর ডা. মো. জাকারিয়া হাবীব, শেরপুরের মীজানুর রহমান, ময়মনসিংহের ইশারাত আহমদ, বরগুনার এসএম তৌফিকুল ইসলাম, লোকমান হাকীম, নেয়াখালীর আবীর হাসান, হাসান মাহমুদ, হবিগঞ্জের ইনজামামুল হক, রাজশাহীর সারলেমিন হুদা, খুলনার সৈয়দ আলী আল মাহমুদ, বরিশালের মাহমুদুর হাসান, চাঁদপুরের মো. মহিউদ্দীন, শাহাদাত হোসেন সায়মন, আবদুল মোতালেব জুয়েল, রংপুরের মো. ফিরোজ হোসেন, লক্ষ্মীপুরের সোহেল রানা, ভোলার হাসনাইন সজীব, আমীর হামজা, আখতারুজ্জামান, নোয়াখালীর এমদাদুল হক, জয়পুরহাটের সিহাবউদ্দিন, দিনাজপুরের আবদুল মতিন, ঝালকাঠির খায়রুল হাসান, শরীয়তপুরের দেলোয়ার হোসেন, বরিশালের মামুন আলম, কুষ্টিয়ার সাইফুল্লাহ, এম এম রাশিদুল আলম, নীলফামারীর তারেক আহসান, মৌলভীবাজারের খালেদুর রহমান তানভীর, দিনাজপুরের রবিউল ইসলাম, শরীয়তপুরের আমীর হোসেন, মানিকগঞ্জের মো. আদনান, গাজীপুরের জহিরুল ইসলাম, দিনাজপুরের মাহফুজ রানা, বরিশালের আবদুল্লাহ আল মাসুদ, মাগুরার আমীর হামজা, রাজশাহীর শামীম তালুকদার, লক্ষ্মীপুরের শাহনেওয়াজ সুলতান, ফেনীর ফেরদৌস ওয়াদে প্রিন্স, মাইনুদ্দিন মাইন, নাটোরের নওয়াজিস আজম, শরীয়তপুরের মো. আশিফুর রহমান আসিফ, বরগুনার এসএম তওফিকুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জের মুহিউদ্দিন আহমেদ, মুন্সীগঞ্জের মহীদুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জের আসিফ ইকবাল, নরসিংদীর শরীফ খন্দকার, ভোলার মো. মামুন, নারায়ণগঞ্জের জাহাঙ্গীর হোসেন, কিশোরগঞ্জের মোহাম্মদ রাজীব, নীলফামারীর তানভীর আহমেদ, রাজবাড়ীর আমীর হামজা, সাতক্ষীরার হারুনুর রশীদ, রাজশাহীর শামীম তালুকদার, সিলেটের মেহেদী হাসান, নাটোরের নওয়াজীশ আযম ফাহিম, ফেনীর ফেরদৌস ওয়াহেদ, লক্ষীপুরের শেখ শাহনেওয়াজ সুলতান, বরগুনার এসএম তৌফিকুল ইসলাম, গাজীপুরের এসএম আল আমিন, শরীয়তপুরের আশিকুর রহমান, শেরপুরের মোহাম্মদ হারেজ, ময়মনসিংহের সবুজ ওরফে বাবু, নড়াইলের মোরশেদুল হক, টাঙ্গাইলের নিজামুল হুদা খান, চাঁদপুরের আমীর হোসেন, কিশোরগঞ্জের বিল্লাল হোসেন, ফরিদপুরের মনিরুল আলম সুমন, মুন্সীগঞ্জের এসএম মাহবুবুর আরম, গাইবান্ধার শেখ ফরিদ বাবু, বরিশালের আবুল কাইয়ুম, চুয়াডাঙ্গার হুমায়ুন আহমেদ বিদ্যুত, নেত্রকোনার মোহতাসিম আলম গালিব, ঠাকুরগাঁওয়ের সাঈদ পারভেজ, লক্ষীপুরের সামছুদ্দোহা হাসান, চট্টগ্রামের ফয়সাল রহমান, আলী হায়দার চৌধুরী, নাজমুল কাদের রিয়াদ, সিলেটের ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, রফিকুল হয়দার সুমন, রেদোয়ান হোসেন, সাঈদ মিয়া তালুকদার, মাকসুদুল হক, হাবীবুল হক, গাজীপুরের এসএম তারিকুল হাসান, এসএম আরাফাত, রাজশাহীর রাশিদুল ইসলাম রানা, পটুয়াখালীর মো. মেজবাহ, ফরিদপুরের খালেদ জুবায়ের সিদ্দিকী, চট্টগ্রামের হাটহাজারীর সজল, বরিশালের মাহমুদুল ইসলাম, মানিকগঞ্জের জাহিদ হাসান, মুন্সীগঞ্জের মীজানুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাফায়েত জামিল, ওসমান গণি, চাঁদপুরের হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রামের মাকসুদুর রহমান, রেজাউল ইসলাম আনসারী, রিফাত হোসেন, নোয়াখালীর ইব্রাহিম খলিল, ঠাকুরগাঁওয়ের ডা. মীনহাজ ইয়ামীন, সিলেটের আশরাফুল করিম খান, মুন্সীগঞ্জের শাহেদুন আমীন চৌধুরী।

নয়াশতাব্দী/এমএস

নয়া শতাব্দী ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

এ সম্পর্কিত আরো খবর
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আমার এলাকার সংবাদ