বাংলাদেশের টিভি নাটক ও বিজ্ঞাপন চিত্রের অসম্ভব জনপ্রিয় মুখ নুসরাত ইমরোজ তিশা। ছোট পর্দার পাশাপাশি বেশ কিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন। বিশেষ করে ‘থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার’, ‘টেলিভিশন’ ‘ডুব’, ‘ইতি তোমারই ঢাকা’, ‘ফাগুন হাওয়ায়’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছে।
এছাড়া ‘শনিবার বিকেল’, ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ এবং ‘নো ল্যান্ডস ম্যান’ নামের চলচ্চিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন।
এবার মুক্তি পাচ্ছে তিশা অভিনীত নতুন আরেক চলচ্চিত্র ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’। কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের উপন্যাস ‘ভালোবাসা প্রীতিলতা’ অবলম্বনে ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন প্রদীপ ঘোষ।
গত সেপ্টেম্বরে চলচ্চিত্রটির টিজার প্রকাশ করা হয়। চলচ্চিত্রে প্রীতিলতার চরিত্রে অভিনয় করেছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। প্রকাশিত টিজারে বিভিন্ন লুকে দেখা গেছে তাকে। যা বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আগ্রহী করে তুলেছে দর্শককে।
এ প্রসঙ্গে নির্মাতা প্রদীপ ঘোষ বলেন, আমরা চলচ্চিত্র মুক্তির সকল কাজ সম্পন্ন করেছি। দুই একদিনের মধ্যে সেন্সর বোর্ডে ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ আনকাট জমা দেয়া হবে। আশা করছি ৭ দিনের মধ্যেই ছাড় পত্র পেয়ে যাব। যদি কোনো সমস্যা না হয় তাহলে এই মাসের ১৮ নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেয়া হবে। এরই মধ্যে এই চলচ্চিত্রের প্রচার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ চট্টগ্রাম থেকে এ প্রচারণা শুরু করব।
পরিচালক বলেন, ক্রেইগ হত্যা মামলায় আরেক বিপ্লবী রামকৃষ্ণ বিশ্বাস আলীপুর জেলে আটক ছিলেন। জেলেই তার সঙ্গে প্রীতিলতা দেখা করেছিলেন ৪০ বার। সূর্যসেনের নির্দেশ ছিল একজন বিপ্লবী আরেকজন বিপ্লবীর সঙ্গে দেখা করতে পারবে না। কিন্তু প্রীতিলতা সেই নির্দেশ অমান্য করেছিলেন। কিন্তু কেন? কী এমন টান ছিল প্রীতিলতার?
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ