২০১২ সালে করণ জোহরের ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’ দিয়ে যাত্রা শুরু আলিয়ার। বয়স ১৯-এ পা দিয়েই নেমে পড়েন অভিনয়ের মঞ্চে। এরপর শুধুই সামনে এগিয়ে চলার গল্প। চিপাগলি দিয়ে হারিয়ে যেতে নয় বরং অভিনয়ের মহাসড়কে দোর্দন্ড প্রতাপে চলতে এসেছেন ভাট কন্যা। তারই যেন জানান দিলেন ইমতিয়াজ আলির ‘হাইওয়ে’ সিনেমাতে। ওই সিনেমায় নায়িকা আলিয়া নন বরং অভিনেত্রী আলিয়া ভাট হয়ে সিনেপর্দায় ধরা দেন মেধাবী এই অভিনেত্রী। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে আলিয়া জানিয়েছেন, বা-মাকে ছেড়ে আসাতে তিনি আরও বেশি দায়িত্বশীল এবং স্বাধীনচেতা হয়ে ওঠেছেন।
ছোটবেলা থেকেই আলিয়া খুব স্বাধীনচেতা। নিজের রাজ্যের রাজত্ব নিজের হাতেই নিতে চেয়েছেন সবসময়। আর তাইতো ২০১৭ সালে বাবা-মায়ের সঙ্গ ছেড়ে মুম্বাইয়ের জুহুতে নিজের অ্যাপার্টমেন্টে ওঠেন। তার এই সিদ্ধান্ত কীভাবে তার ব্যক্তিগত উন্নতিতে প্রভাব ফেলেছিল সে ব্যাপারে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, বাবা-মাকে ছেড়ে আসাতে তিনি আরও বেশি দায়িত্বশীল এবং স্বাধীনচেতা হয়ে ওঠেন। তাই বলে জুহুর ওই বাসাতে তিনি একা থাকতেন না। সঙ্গে থাকত বড় বোন শাহিন ভাট ও আদুরে বিড়াল ‘এডওয়ার্ড’।
আলিয়া আরও জানান, যখন তিনি পিত্রালয় ছেড়ে একা থাকতে শুরু করেন তখন তার চিন্তা-ভাবনা প্রসারিত হতে শুরু করে। পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কে আরও স্বাচ্ছন্দ্য ভাব আসে। ক্রমেই এ দূরত্ব বন্ধুত্বে রূপ নেয়। বড় বোন শাহিনকে খন্ডকালীন তার সঙ্গে জুহুতে থাকতে রাজিও করান।-পিঙ্কভিলা
নয়াশতাব্দী/এফআই
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ