দীঘির কথায়, ‘গিয়াস উদ্দিন সেলিমের মতো বড় মাপের নির্মাতার সঙ্গে কাজ করা মানেই কিছু না কিছু শেখার সুযোগ পাওয়া। যে সুযোগ কখনো হাতছাড়া করতে চাইনি। প্রস্তাব পেয়েই লুফে নিয়েছি। তার নির্দেশ মেনে চেষ্টা করেছি মন-প্রাণ উজাড় করে কাজ করে যাওয়ার। অভিনীত চরিত্রটিও চ্যালেঞ্জিং ছিল, তবু সব ভয়-সংকোচ কাটিয়ে অভিনয় করে গেছি। একইভাবে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের উপন্যাসের চরিত্র পর্দায় তুলে ধরেছি ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’ ছবিতে। আবদুস সামাদ খোকন পরিচালিত এ ছবিতেও দর্শক আমাকে ভিন্নরূপে দেখতে পাবেন। আমি মনে করি, এ দুটি ছবি দিয়ে সামনের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাব।’
দীঘির এ কথা থেকে বোঝা গেল, শিশুশিল্পীর খোলনলচে থেকে বেরিয়ে এলেও নিজস্ব ভাবনা নিয়ে কাজের সুযোগ পেতে খানিকটা সময় লেগেছে তার। এ সময় এসে তিনি নতুন ও ভিন্ন ধাঁচের গল্পে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। সে কাজগুলো আসলেই দর্শক প্রত্যাশা পূরণ করবে কিনা— তা জানতেও খুব একটা অপেক্ষায় থাকতে হবে না।
কারণ, গত বৃহস্পতিবার ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বঙ্গে মুক্তি পেয়েছে তার ওয়েব সিনেমা ‘গাঁইয়া’। এ ছাড়া আজ শুক্রবার দর্শক দেখতে পাবেন ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’ সিনেমাটি।
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ