শিক্ষায় একটি ইতিবাচক পরিবর্তন ও রূপান্তর আনতে চান বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি।বলেন, ‘ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আমাদের অনেক সমস্যা আছে। তবে ডিজিটাল লটারি নিয়ে অনেকেই খুশি। যদিও কিছু অভিভাবক এতে অসন্তুষ্ট।’
সোমবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি থাকায় ভর্তি-কোচিং বাণিজ্য, অবৈধ শিক্ষার্থী ভর্তি ও তদবির বাণিজ্য বন্ধ হয়েছে। আবার ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন ফি কম রাখা হয়েছে। এতে ১১০ টাকা খরচ করে শিক্ষার্থীরা পাঁচটি স্কুলে আবেদন করতে পারছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বেসরকারি স্কুলে আমরা দেখছি আসন অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের আবেদন কম। তাই বলা যায়, সকল শিক্ষার্থীই ভর্তির সুযোগ পাবেন। আগে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড মানসিক চাপে থাকত। এখন শিক্ষার্থীরা তা থেকে মুক্ত হয়েছে। নতুন শিক্ষা কার্যক্রম অনুযায়ীও শিক্ষার্থীরা চাপমুক্ত থেকে শিখবে।
এবার (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে) ১ লাখ ৭ হাজার ৮৯০টি শূন্য আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৬ লাখ ২৬ হাজার ৫৯টি। সে হিসেবে প্রতি আসনে ভর্তি হতে লড়বে ৫.৮ জন শিক্ষার্থী। আর বেসরকারিতে ৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৮০টি শূন্য পদের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৯৩৩টি।
নয়া শতাব্দী/জেআই
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ