ঢাকাসহ সারা দেশে সাম্প্রতিক লোডশেডিংয়ের কারণে আকাশচুম্বী হয়েছে মোমবাতির চাহিদা। ঘনঘন লোডশেডিং জনসাধারণের ভোগান্তির কারণ হলেও খুলে গেছে মোমবাতি কারিগরদের ভাগ্যের চাকা। এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িতদের মুখে ফুটেছে হাসি।
ঢাকার কামরাঙ্গীরচরের একটি মোমবাতি কারখানার মালিক হাজী মনির বলেন, সাধারণত ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও উৎসবের সময় মোমবাতির অর্ডার বেশি পাওয়া যায়। যাইহোক, গত কয়েক মাসে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ এবং সময়কাল উভয়ই বৃদ্ধির কারণে মোমবাতির চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, এই এলাকায় দশটি মোমবাতির কারখানা ছিল, কিন্তু এখন শুধু আমার কারখানাতেই উৎপাদন হচ্ছে। কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির কারণে মোমবাতির দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
এখন একটি মোমবাতি ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা আগে ৫ টাকায় বিক্রি হতো বলে জানান হাজী মনির।
১৮ জুলাই সরকার দেশব্যাপী এলাকা ভিত্তিক ধারাবাহিক লোডশেডিং কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কারণ দেশ জ্বালানি সংকটের মুখোমুখি হওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে।
নয়াশতাব্দী/জেডআই
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ