পবিত্র ঈদুল আযহায় পশু কোরবানির বিষয়টি অতি গুরুত্বপূর্ণ। এর সংগে যুক্ত মসলার বিষয়টি। তাই ঈদকে সামনে রেখে খুচরা বাজারে বেশিরভাগ মসলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে সয়াবিন তেলের দাম। কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা বাড়লেও অন্য মসলার দাম নিয়ে কিছুটা স্বস্তিতে ক্রেতারা। আর, করোনা ও লকডাউনে গেলো বছরের তুলনায় ক্রেতাদের উপস্থিতি কম থাকায় বিক্রি কম বলে জানান বিক্রেতারা।
পাইকারী ও খুচরা নিত্যপণ্যের বেচা-কেনায় সবচেয়ে বড় রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পেঁয়াজের কেজি এখন ৪৫ টাকা। দেশী রসুন ৫০ টাকা হলেও চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। গুল মরিচের কেজি ৬৫০ টাকা থেকে ৮শ টাকা, লবঙ্গ ১২ শ’ টাকা, দারচিনি ৪ শ’ টাকা, এলাচ ২২ শ’ থেকে ২৪ শ’ টাকা, জিরা ৩২০ থেকে ৩৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
তেলের বাজার গত কয়েক মাস ধরেই চড়া যাচ্ছে। আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে আরেক দফা বাড়ানো হয়েছে সয়াবিন ও খোলা তেলের দাম। বোতালজাতসহ সব রকম তেলের দাম লিটার প্রতি বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা ।
তেল ছাড়া অন্য মসলার বাজার নিয়ে মোটামুটি সন্তোষের কথা জানান ক্রেতারা। তবে, অন্য বছরের তুলায় এবারের বাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কম থাকায় বিক্রি কম বলে জানান কয়েকজন বিক্রেতা।
তবে, বেশ কিছু বিক্রেতা মাস্ক না পরায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন ক্রেতারা।
নয়া শতাব্দী/এসইউ
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ