ফেরিওয়ালার বাঁশি ডাক দিয়ে যায় শিশু-কিশোরদের। গ্রামের পাড়া-মহল্লা আর অলি-গলিতে সেই বাঁশির সুরে দলবেঁধে আসে শিশু-কিশোরের দল। বাঁশিওয়ালার কাছে মাথার ফেলনা চুলে মেলে রকমারি পণ্য। চুলের বিনিময়ে ফেরিওয়ালা দেন বেলুন, গাড়ি, বাঁশি, ছোট্ট হাঁড়ি-পাতিল ও কানের দুল।
ফেরিওয়ালা সুমনকে বাইসাইকেলে করে এলাকায় ঘুরতে দেখা যায়। বাইসাইকেলই তার সাজানো দোকান। সাইকেলটির সামনে ঝুলানো আছে ছোট ছেলে-মেয়েদের বিভিন্ন খেলনা। পেছনে রয়েছে হাঁড়ি-পাতিল। এই সাইকেল চালিয়ে সারাদিন এ গ্রাম থেকে ও গ্রাম বাঁশি হাকিয়ে ডাকতে থাকেন ছোট ছেলে-মেয়েদের।
ফেরিওয়ালা সুমন বললেন, সকালে সাইকেলটির সামনে এসব মালামাল ঝুলিয়ে বের হই। সারাদিন বিক্রি করি। তবে বাঁশি না বাজালে আমার ছোট্ট কাস্টমাররা চুল নিয়ে আসে না। বাঁশির শব্দ শুনেই ছুটে আসে তারা খেলনা কিনতে।
নয়া শতাব্দী/আরআর
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ