রাত পোহালেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এসব ইউনিয়নে ১৪৮টি কেন্দ্র রয়েছে। এরমধ্যে ১৩০ কেন্দ্র ঝুকিপূর্ণ চিহ্নিত করেছে জেলা প্রশাসন।
তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনি এলাকায় একটি হত্যার ঘটনাসহ একের পর এক ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ফলে ভোট নিয়ে ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ এবং শঙ্কা দুই-ই রয়েছে।
ভোটগ্রহণের জন্য শনিবার দুপুর থেকেই কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটের সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। স্ব-স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তর থেকে প্রিসাইডিং অফিসাররা ব্যালট বাক্সসহ অন্যান্য ভোটের সামগ্রী বুঝে নিয়ে কেন্দ্রের উদ্দেশে রওনা হন।
তবে ব্যালট পেপার ভোটের দিন সকালে প্রেরণ করা হবে। এদিকে সকালে ঝিনাইদহ শহরের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে নির্বাচন উপলক্ষে পুলিশের আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।
পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল ইসলাম ব্রিফিং করেন। এসময় ভোটের দিন কেন্দ্রে কেন্দ্রে সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখতে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যদের কঠোর দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়।
কেউ ভোটারদের বাধা দেওয়া কিংবা অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
পুলিশ সুপার জানান, দুই উপজেলা ১৪৮ কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে ১ হাজার ১১৩ পুলিশ, ৩ প্লাটুন বিজিবি, ৩৮ জন র্যাব ও ২ হাজার ৫১৬ জন আনসার সদস্য কাজ করবে। এসব কেন্দ্রে ৫ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটসহ সার্বক্ষণিক ম্যাজিষ্ট্রেট থাকবেন ১৫ জন।
শতাব্দী/এম
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ