লালমনিরহাটের আকাশে আজ বৃহস্পতিবার সূর্যের দেখা মিলেছে। এতে শীতের তীব্রতা কিছুটা হলেও কমেছে। একইসঙ্গে কৃষিকাজে কর্মচঞ্চলতা ফিরে এসেছে। ধুম পড়েছে আমন ধানের চারা রোপণের।
উত্তরাঞ্চলের আদি অর্থকারী ফসল তামাক। এই তামাক পরিচর্যার পুরো মৌসুম চলছে। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের কারণে কনকনে ঠান্ডায় জনজীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছিল। তবে রোদ উঠায় কিছুটা হলের স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে। প্রতিটি ফসলের মাঠে দেখা দিয়েছে কর্মচঞ্চলতা। ধুম পড়েছে ধানের বিছন তুলা ও ধানের চারা রোপণের।
তীব্র শীতের কারণে ধানের বীজতলায় পাতা মোড়ানো রোগ ও পঁচন রোধ দেখা দিয়ে ছিল। কৃষক বীজতলা নিয়ে উৎকণ্ঠায় পড়েছিল। চারা রোপণের এটা মোক্ষম সময় কিন্তু কনকনে ঠান্ডায় কৃষি শ্রমিকরা পানিতে নেমে চারা রোপণে অনিহায় ছিল। এতে বাড়তি দামেও শ্রমিক পাচ্ছিল না চাষিরা।
ক’দিনের তীব্র শীতে সূর্যের দেখা ছিল না। এতে ঠান্ডার তীব্রতা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। সেই পরিস্থিতি হতে কিছুটা হলেও উন্নতি ঘটেছে। দুপুর ১২টার পর থেকে বিকেল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত সূর্য মিটিমিটি করে আলো ও উত্তাপ ছড়ায়, এতে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। যার ফলে কৃষিকাজে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে।
নয়া শতাব্দী/এসআর
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ