জাল কাগজপত্র তৈরি করে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের অভিযোগে চার চিকিৎসকসহ ১০ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
বুধবার (৯ আগস্ট) বিকেলে অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল মোহসিন এ রায় ঘোষণা করেন।
কারাগারে যাওয়া চার চিকিৎসক হলেন, টাঙ্গাইল জেলা বিএমএ-এর সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. শহিদুল্লাহ কায়সার, তার স্ত্রী ডা. আসমা আক্তার, টাঙ্গাইল সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার আজিজুল হক, গোপালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার তাপস চন্দ্র সাহা।
এছাড়া অন্যরা হলেন, ডা. তাপস চন্দ্র সাহার স্ত্রী মুক্তা রানী প্রামাণিক, মো. ওয়ারেস, আতোয়ার রহমান, মামুনুর রহমান, আব্দুল্লা আল মিলন ও সুলতানা ইয়াসমিন।
টাঙ্গাইলের আদালত পরিদর্শক তানভীর আহমেদ বলেন, ‘শহরের সাবালিয়া এলাকার সাজ্জাত হোসেন চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়েরকৃত মামলায় অভিযোগ করেন। বিবাদীরা সাবালিয়া এলাকায় তাদের ১০ শতাংশ জমি জাল পর্চা তৈরি করে ক্রয়-বিক্রয় করেছেন। বুধবার মামলার তারিখে আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। আদালত তাদের জামিন আবেদন না-মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।
নয়া শতাব্দী/এসএ/আরআর
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ