চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ করলে বিক্রেতারা ৫০০ টাকার নিচে গরুর মাংস বিক্রি করতে পারবেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেছেন, বাজারে গরুর মাংসের দাম বেশি হওয়ার বড় কারণ চাঁদাবাজি ও নানা হয়রানি।
রাজধানীর মিরপুরে সোমবার (১৮ মার্চ) উজ্জ্বল গোশত বিতান পরিদর্শনকালে তিনি এই কথা বলেন।
ভোক্তার ডিজি বলেন, চাঁদাবাজিসহ নানা হয়রানির বন্ধ হলে ৫০০ টাকার নিচে এক কেজি গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব। তিনি বলেন, চামড়ার দাম যৌক্তিক মূল্যে বিক্রি এবং হাট থেকে গরু কিনে বাজারে আনা পর্যন্ত চাঁদাবাজি বন্ধ হলে, মাংসের দাম অনেক কমবে। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় কম দামে মাংস বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছেন অনেকে। অতি মুনাফা না করে সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে দেশের অন্য ব্যবসায়ীরাও এমন উদ্যোগ নিতে পারেন।
সফিকুজ্জামান জানান, রোজায় কোনো ব্যবসায়ীর মাধ্যমে যেন ক্রেতারা প্রতারিত না হয়, সেজন্য সারাদেশে প্রতিদিন ৫০-এর বেশি টিম কাজ করছে। অভিযানের ফলে বাজারে শসা, লেবু ও বেগুনের দাম কমছে।
নয়াশতাব্দী/একে
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ