পবিত্র রমজানের প্রথম ইফতার আজ। ইফতারের আগে মগবাজার, মালিবাগ, কারওয়ান বাজার, গুলিস্তান, মিরপুর রোডসহ অন্তত ১৪টি রুট যানবাহনের চাপমুক্ত রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ ট্র্যাফিক বিভাগের। পাশাপাশি মেট্রোরেলেও তৈরি হবে বাড়তি চাপ।
বিকেল ৩টা থেকেই বাড়তে পারে এই যানজট। মেগা প্রকল্পগুলোর পরেও সড়কজুড়ে কেন এত যানবাহনের চাপ, তা নিয়ে জনমনে রয়েছে নানা প্রশ্ন। নগারবাসী বলছেন, উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। কিন্তু যানজট কমছে না। রমজানে মেট্রো স্টেশনের আশপাশে থাকা মানুষজন একটু সুবিধা পাবেন। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষকেই আগের মতো ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
অনেকে বলছেন, রমজান আসলে যানজটের আতঙ্ক বেড়ে যায়। অফিস শেষ করে বাসায় গিয়ে ইফতার ব্যবস্থা করাটা অনেক কঠিন হয়ে যায়। তাই বাসায় গিয়ে ইফতার করা যাবে কি না, সেটা নিয়ে সন্দেহ থাকে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান ট্র্যাফিক জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে আমাদের ডিএমপি ট্র্যাফিক বিভাগ সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করবে। রমজানের সময়টাতে গাড়ির গতি হয়ত ধীর হবে। ৬০ কিলোমিটার বেগে চালানো যাবে না। তবে অন্তত ২০ কিলোমিটার বেগে যেন গাড়ি চলতে পারে, সেটা নিয়ে কাজ করছি।
নয়াশতাব্দী/একে
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ