নির্বাচনে গণমাধ্যমের অনেক সহযোগিতা পেয়েছি বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) নির্বাচন ও জাকির বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ অনুষ্ঠানে রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সিইসি এ কথা বলেন। এ সময় নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান, ইসি সচিবসহ সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
সিইসি বলেন, গণমাধ্যমের গুরুত্ব অনেক, এটি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। যখন সংসদ অকার্যকর থাকে তখন গণমাধ্যম কথা বলে। নির্বাচনে গণমাধ্যমের অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। গণমাধ্যম যে স্বচ্ছতা প্রকাশ করে তা গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ঝুঁকি নিতে হয় গণমাধ্যমকর্মীদের। তাদের পেশার প্রতি শ্রদ্ধা সবসময়। বিগত নির্বাচনে গণমাধ্যম ভালো ভূমিকা পালন করেছে। নানা চ্যানেল থেকে আমরা তথ্য পেয়েছি এবং সেই মোতাবেক কাজ করেছি।
তিনি বলেন, গত নির্বাচনে নানা কারণে আমরা চাহিদা মোতাবেক কথা বলতে পারি নাই। তারপরও সাংবাদিকদের কাছ থেকে যে সহায়তা পেয়েছি তা অভূতপূর্ব। গত নির্বাচনের রিপোর্টিং ভালো হয়েছে, নেতিবাচক ছিল না বরং এনকারেজিং ছিল।
নির্বাচন ও গণতন্ত্র— বিষয়ে পত্রিকা ক্যাটাগরিতে দৈনিক যুগান্তরের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কাজী জেবেল এবং টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে ডিবিসি নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার কাওসারা চৌধুরী কুমু ও বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট ইকরাম-উদ দৌলা পুরস্কার পেয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) প্রয়াত সাংবাদিক হুসাইন জাকিরের নামে পুরস্কারটি এ বছর চালু করে।
নয়াশতাব্দী/একে
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ