ঈদযাত্রার পঞ্চম দিনেও ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। সেখানে হাজারও মানুষের ঢল ছাড়াও পারের অপেক্ষায় রয়েছে আড়াই হাজারের মতো যানবাহন। তার মধ্যে দুই হাজারের মতো মোটরসাইকেলই আছে। এসব যান পার করতে দীর্ঘ সময় লাগছে ফেরিগুলোকে।
রোববার (১ মে) সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে লঞ্চ, স্পিডবোট ও ফেরি সার্ভিস বিরামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরপরেও পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যানের সংখ্যা কমছে না। দুই সহস্রাধিক বাইক ছাড়াও পাঁচ শতাধিক প্রাইভেটকার ও পিকআপ পদ্মাপারের জন্য ঘাটে অপেক্ষা করছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) জামাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের অত্যাধিক চাপ রয়েছে। তবে আমাদের ব্যবস্থাপনা মতোই কাজ চলছে। যাত্রী, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল পারাপারের জন্য ফেরি ঘাটগুলো নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। প্রাইভেটকার ও পিকআপ মিলে রয়েছে পাঁচশত ওপরে ও মোটরসাইকেল রয়েছে প্রায় ২ হাজারের মতো। সব মিলিয়ে ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে দুই সহস্রাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিএ-এর শিমুলিয়া ঘাটের পরিবহন পরিদর্শক মো. সোলেমান জানান, যাত্রী চাপ রয়েছে লঞ্চ ও স্পিডবোট ঘাটে। তবে যাত্রী পারাপারের ৮৫টি লঞ্চ ও ১৫৫টি স্পিডবোট রয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ কমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নয়া শতাব্দী/এম
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ