চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে আকস্মিক বন্যায় দুই বিভাগের মোট ৪০টি উপজেলার ২৬০টি ইউনিয়ন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বন্যাকবলিত এলাকায় ১ হাজার ১৯৬টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।
এখন পর্যন্ত ১১ জেলার ৪৫ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) দুপুর পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বন্যার সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে এদিন দুপুরে ব্রিফিং করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়। সেখানে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৮ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সব বাহিনী একসঙ্গে কাজ করছে।
এছাড়া বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বন্যাবিষয়ক কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে (যোগাযোগে মোবাইল নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮) যার মাধ্যমে দেশের সব স্বাস্থ্য স্থাপনা সার্বক্ষণিক সংযুক্ত আছে। এ ছাড়াও সিভিল সার্জন কার্যালয় ও বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য)-এর কার্যালয়েও কন্ট্রোল রুম চালু আছে। স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্বক্ষণিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক কর্মকাণ্ড তদারকি এবং সমন্বয় করছে।
নয়াশতাব্দী/জিএস
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ