দেশব্যাপী কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে গত ১৬ জুলাই বন্ধ ঘোষণা করা হয় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। একইদিন রাতে বন্ধ ঘোষণা করা হয় দেশের সব সরকার, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
দীর্ঘ এক মাস বন্ধ থাকার পর আজ রবিবার (১৮ আগস্ট) খুলেছে সব স্তুরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিশেষ করে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে অন্তত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগ করেছেন। অনেক শিক্ষক, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারও পদত্যাগ করেছেন। অনেকেই আসছেন না ক্যাম্পাসে।
এছাড়া বর্তমান পরিস্থিতিতে ক্লাস শুরুর আগে ছাত্র-শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলারও প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন অনেকে। ফলে আজ থেকেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করা কষ্টসাধ্য হবে বলে মত সংশ্লিষ্টদের।
অবশ্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরার আহ্বান জানানো হয়েছে। এর আগে, ১৪ আগস্ট থেকেই পুরোদমে চলছে প্রাথমিকের শ্রেণি কার্যক্রম।
নয়াশতাব্দী/জিএস
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ